কাঁচা মরচি চড়ছেে রোলার কোস্টারে

0
31

পিভিউ অনলাইন ডেস্ক:

কাঁচা মরচিরে দাম নয়িে তোলপাড় থামছে না। না কনিলওে ক্রতোরা দাম জনেে নচ্ছিনে।

ঈদরে আগে ও ঈদ শষেে যে দর, তা এখন আর নইে। তবে দাম স্থতিশিীলও হচ্ছে না। একদনি একশ টাকা বাড়ে তো পররে দনি কমে দড়ে বা দুইশ।

শুক্রবার ছুটরি দনি ঢাকার কোনো এলাকায় আড়াইশ, কোথাও ২৮০, কোথাও ৩০০ টাকা কজেি দরে বক্রিি হয়ছেে রান্নার উপকরণট। আগরে দনিই দাম ছলি ৪০০ থকেে ৫০০ টাকা।

ঈদরে ছুটি শষেে ভারত থকেে আমদানি শুরুর আগে কোনোদনি ৫০০ কোনোদনি ৭০০, কোথাও এক হাজার এমনকি কজেপ্রিতি ১২০০ টাকা দরওে কাঁচামরচি বক্রিি হওয়ার খবর মলিছে।

দাম নয়িে ক্ষোভরে পাশাপাশি রসকিতারও শষে ছলি না। কশিোরগঞ্জে বয়িরে উপহার হসিবেে কাঁচামরচিরে প্যাকটে দওেয়ার বষিয়টি সংবাদ হয়ে এসছেে জাতীয় গণমাধ্যম।

শুক্রবার শান্তনিগরে বাজার করতে আসা বইেলি রোডরে বাসন্দিা কানজি ফাতমো বলনে, ‘‘কছিুদনি আগে মরচিরে কজেি ছলি ৭০০ টাকা। একদনি পরে নমেে হল ৪০০, গতকাল ছলি ৫০০ টাকা। আজকে দখেি আড়াইশ টাকা।

“এভাবে যদি কাঁচা মরচিরে দাম ওঠানামা করতে থাকে তাহলে কমেন লাগে বলনে? একবার দাম বাড়ছে আবার পরদনিই দখেি দাম নমেে গছে।

পাশে আরকেজন ক্রতো হাফজিা খাতুন বললনে, ‘‘আগে আমরা মরচি কনিতাম ১৫ থকেে ২০ টাকার। তনি-চারদনি যতে। গত এক সপ্তাহ ধরে ২০ টাকার কাঁচা মরচি কনিতে পাওয়া যায় না।”

শান্তনিগর বাজার থকেে দুয়কে কলিো দূরে মালবিাগ রলে গইেটে সটিি করপোরশেন র্মাকটেে দাম দখো গলে তনিশ টাকা।

এক বক্রিতোর হাঁক-ডাক শোনা গলে, “স্যার নয়িা যান। কালকে দখেবনে এই দামে পাইবনে না।”

এই দুই বাজাররে মত নগরীর বভিন্নি এলাকায় কজেি প্রতি দাম ৫০ থকেে ১০০ টাকাও র্পাথক্য দখো গছে। এদনি নগরীতে এলাকা ভদেে দাম ২০০ থকেে ৩২০ টাকার মধ্যইে দখো গছে।
ক্রতো-বক্রিতোরা জানান, গত ৩/৪ দনি ধরে দামরে এমন হরেফরে দখো যাচ্ছ। একদনিরে সঙ্গে আরকেদনিরে র্পাথক্য হয়ে যায় কখনও কখনও ২০০ টাকা।

মরিপুররে কয়কেটি কাঁচাবাজার ঘুরে দখো যায়, আড়াইশ গ্রাম ৭০ টাকায় বক্রিি হচ্ছে ভারতীয় কাঁচা মরচি। র্অথাৎ কজেপ্রিতি দাম পড়ছে ২৮০ টাকা।

একই সময়ে কারওয়ান বাজারে এসে দখো যায়, ২৫০ গ্রাম কাঁচা মরচিরে দাম চাওয়া হচ্ছে ৮০ টাকা। কজেপ্রিতি দাম পড়ে ৩২০ টাকা।

এ বাজাররে খুচরা বক্রিতো শরীফুল ইসলাম জানান, কোরবানরি ঈদরে সময় দাম ৫০০ টাকারও বশেি ছলি।

বাজারে নতুন করে বাড়তে শুরু করছেে পঁেয়াজরে দর। কারওয়ান বাজার ও মরিপুরে দশেি পঁেয়াজ প্রতকিজেি ৭৫ টাকা থকেে ৮০ টাকায় এবং ভারতীয় পঁেয়াজ প্রতকিজেি ৬০ টাকায় বক্রিি হতে দখো গছে। গত মঙ্গলবার কারওয়ানবাজারে পাঁচ কজেরি এক পাল্লার দাম ছলি ২০০ টাকা, র্অথাৎ কজেপ্রিতি ৪০।

গত সপ্তাহে প্রতকিজেি দশেি পঁেয়াজ র্সবোচ্চ ৭০ টাকা এবং ভারতীয় পঁেয়াজ ৫০ টাকায় বক্রিি হয়ে বলে বক্রিতেরা জানয়িছেনে।

দামরে এই হরেফরেরে কারণ কী, কারা দাম ঠকি কর,ে এই প্রশ্নে কারও কাছে কোনো ধারণা পাওয়া গলে না। বক্রিতোদরে সবাই বললনে, তারা যমেন দামে কনেনে, তমেন দামে বচেনে।
মরিপুর-২ এর বড়বাগ কাঁচা বাজারে কনোকাটা করতে আসা সাব্বরি আহমদে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলনে, “যে যভোবে পারছে মানুষরে পকটে কাটছ। চাল ডাল, তলে-নুন, চনিি কোন জনিসিটার দাম বাড়নেি আপনি দখোন।”

চনিকিল মালকিরা দাম বাড়ানোর ঘােষণার পর সরকার ‘না’ করলওে বাজারে তার কোনো প্রভাবই নইে।

গত ১৯ জুন সুগার রফিাইর্নাস অ্যাসোসয়িশেনরে পক্ষ থকেে বাণজ্যি মন্ত্রণালয়ে পাঠানো চঠিতিে জানানো হয়, কজেপ্রিতি ২৫ টাকা বশেতিে খোলা চনিি ১৪০ ও প্যাকটেরে চনিি বক্রিি হবে কজেতিে দড়েশ টাকা দর।

যদেনি থকেে বাড়তি দামে বক্রিি হওয়ার কথা সইে ২২ জুন বাণজ্যিমন্ত্রী টপিু মুনশি জানান, বাড়তি দর সরকার মনেে নয়েন।দাম কত হব,ে তা নয়িে তারা বঠৈকে বসবনে। সরকাররে অনুমোদন ছাড়া দাম বাড়লে ব্যবস্থা নওেয়া হব, এমন ঘোষণাও ছলি তার।

তবে ঈদরে সপ্তম দনিে বাজারে গয়িে মলি মালকিদরে ঘোষতি দাম ১৪০ টাকা দরইে পণ্যটি বক্রিি হতে দখো গলে। বাড়তি দাম নলিে ‘ভোক্তা অধকিার সংরক্ষণ অধদিপ্তর তা র্পযবক্ষেণ করব’ে বলে মন্ত্রী যে কথা বলছেলিনে, তার কোনো প্রভাবই দখো যায়ন

তবে সরকার নর্ধিারতি দামইে বক্রিি হতে দখো গছেে ভোজ্যতলে।

খুচরা র্পযায়ে প্রতি লটিার খোলা সয়াবনি তলে ১৬২ টাকা আর পাম তলে ১২৬ টাকায় বক্রিি হতে দখো গছে।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here