পিভিউ ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্র, বৃটেন এবং অন্য কয়েকটি দেশের পর ইউরোপিয়ান দেশগুলো করোনা ভ্যাকসিন বিতরণ শুরু করেছে।
দ্রুত সময়ে ভ্যাকসিনগুলোর উন্নয়ন এবং অনুমোদন বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হচ্ছে তবে প্রাপ্যতা, কার্যকারিতা ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে এখনো প্রশ্ন রয়েছে।
একটি নতুন ভ্যাকসিন উন্নয়ন ও বাজারজাতকরণে অন্তত দশ বছর লাগে, তবে এই প্রক্রিয়া কোভিড ১৯ ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রে অত্যন্ত দ্রুত হয়েছে।
আমেরিকান কোম্পানি ফাইজার এবং জার্মান কোম্পানি বায়োএনটেক তৈরি ভ্যাকসিন ২ ডিসেম্বর থেকে বৃটেনে প্রয়োগের অনুমতি পেয়েছে। হাজার হাজার বয়স্ক লোক এই ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ নিয়েছেন।
ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের ১৬ টি দেশ ফাইজার-বায়োএনটেক তৈরি ভ্যাকসিন ব্যবহারের অনুমতি পেয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন ফাইজার-বায়োএনটেক এবং অপর একটি আমেরিকান কোম্পানি মডেরনার ভ্যাকসিন ব্যবহারের জরুরি অনুমতি দিয়েছে।
রাশিয়া ৫ ডিসেম্বর নিজস্ব তৈরি স্পুটনিক ভি ভ্যাকসিন ব্যবহার শুরু করেছে, যদিও এটি এখনো ক্লিনিক্যাল টেস্টের তৃতীয় ধাপে রয়েছে। চীন ইতোমধ্যেই তাদের কিছু ভ্যাকসিন জরুরি ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে, এরমধ্যে কিছু ভ্যাকসিনের এখনো আনুষ্ঠানিক অনুমোদন দেয়া হয়নি।
সম্পাদনা-এসপিটি